একটি
ছোট
ল্যাব
কীভাবে
বায়োকেমিস্ট্রি অ্যানালাইজার দিয়ে
গ্রাহক
বৃদ্ধি
ও
আস্থা
অর্জন
করল
– জানুন
এই
অনুপ্রেরণামূলক গল্পে।

এই মাসে তো লোকসানেই যাব!”
রাজশাহীর এক
প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক
শাহেদ
ভাই
হঠাৎ
ফোন
দিলেন:
“ভাই, এত কম পেশেন্ট আসছে, বাইরের ল্যাবে রিপোর্ট পাঠালে মানুষ আর বিশ্বাস করে না।”
তিনি
ছিলেন
দুশ্চিন্তায়। প্যাথোলজি রিপোর্টে সবচেয়ে
বেশি
চাহিদা
বায়োকেমিস্ট্রিতে – S. Creatinine, Urea, LFT, Lipid Profile, Glucose...
কিন্তু
তাঁর
ল্যাবে
নিজস্ব
Biochemistry Analyzer ছিল
না।
বাইরের ল্যাবে রিপোর্ট পাঠানো মানেই সন্দেহ
লোকাল
ক্লিনিকের পেশেন্টরা বারবার
প্রশ্ন
করত,
“রিপোর্ট তো এখানে করেননি, আমরা কিভাবে বিশ্বাস করবো?”
এভাবেই
তার
রেগুলার ক্লায়েন্ট হারিয়ে
যেতে
থাকে।
ছোট ল্যাবের জন্য মেশিন পাওয়া কঠিন, কিন্তু এক জায়গা বদলে দিল সব
পোস্টে
লেখা:
“Now available – Semi-auto &
Fully-auto Biochemistry Analyzer for mid-sized labs. Installation &
training included!”
শাহেদ
ভাই
ভাবলেন,
“Low budget থাকলেও
কি
এমন
কিছু
ম্যানেজ করা
সম্ভব?”
বাজেট, সার্ভিস আর ট্রাস্ট – সব নিয়ে দ্বিধা
অনেক
কোম্পানি প্রোডাক্ট বিক্রি
করে
শুধু
লাভের
জন্য।
তিনি
বারবার
বলছিলেন,
“ভাই, আমি সার্ভিস না পেলে শেষ হয়ে যাবো। কনফার্ম করেন, আপনারা পাশে থাকবেন তো?”
“আপনি শুধু শুরু করুন, ট্রেনিং, ক্যালিব্রেশন, QC সাপোর্ট – সব আমাদের দায়িত্ব।”
ইনস্টলেশনের ৫ দিনেই রোগী দ্বিগুণ!
Biochemistry Analyzer ইনস্টল হলো।
ট্রেনিং দেওয়া
হলো
স্টাফকে।
মাত্র
৫
দিনের
মধ্যে
রোগীর
সংখ্যা
বেড়ে
গেল
প্রায়
দ্বিগুণ!
রিপোর্ট onsite দেওয়ার কারণে
প্যাশেন্টদের মনে
আস্থা
ফিরেছে।
ডাক্তাররাও বললেন,
“একই দিনে রিপোর্ট দেওয়া যায়! That's very helpful.”
Biochemistry
Analyzer - কী কী সুবিধা শাহেদ ভাই পেলেন?
✅ 100+ Parameters Test
✅ Accurate Colorimetric Detection
✅ User-friendly Software Interface
✅ In-built Printer Option
✅ Small Footprint – কম জায়গায় বসে
✅ QC & Calibration Reminder System
রিপোর্ট ভ্যারিয়েশন নিয়ে ডাক্তারের সন্দেহ
একদিন
এক
ডাক্তার বললেন,
“তোমার রিপোর্টে Urea একটু কম আসছে মনে হয়। Compare করে দেখ।”
শাহেদ
ভাই
সঙ্গে
সঙ্গে
Manual রিপোর্ট এবং
Analyzer-এর
রিপোর্ট তুলনা
করলেন।
Difference: ±3%, which is clinically
acceptable.
ডাক্তার খুশি
হয়ে
বললেন,
“ঠিকই আছে, তোমার মেশিন ভালো কাজ করছে।”
স্থানীয় ল্যাব থেকে Referral Hub হয়ে ওঠা
এরপর
আশেপাশের ছোট
ক্লিনিকগুলো নিজেদের স্যাম্পল শাহেদ
ভাইয়ের
ল্যাবে
পাঠাতে
শুরু
করল।
তাঁর
ল্যাব
এখন
ছোটখাট
Referral Hub!
শাহেদ
ভাই
বলেন,
“আগে যেখানে আমি লোকসানে ছিলাম, এখন অন্য ল্যাব আমার কাছে রিপোর্ট করায়।”
একটাই সিদ্ধান্ত বদলে দিলো সব
একটা
মেশিন
বদলে
দিল
তাঁর
ব্যবসার ভবিষ্যৎ।
গ্রাহক
সংখ্যা
বেড়েছে
৩
গুণ।
ডাক্তারদের আস্থা
এসেছে।
স্টাফরাও এখন
ট্রেইনড এবং
খুশি।
সবচেয়ে
বড়
কথা,
রোগীরা এখন আবার ফিরে আসে!
Catch More: